বয়কট বিকাশ সোশ্যাল মিডিয়াতে ঝড় এবং বিকাশ বয়কটের কারণ কি

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়াতে চলছে বয়কট বিকাশ এবং চলছে বয়কট আড়ং। অর্থাৎ মানুষ কেন হঠাৎ করেই এই বয়কটের ডাক দিল এবং পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সে বিষয়ে সম্পর্কে তুলে ধরব আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে।

আপনি যদি ফেসবুক ব্যবহার করেন অথবা টিভি চ্যানেল দেখেন তাহলে অবশ্যই একটি ঘটনা সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। সেটি হচ্ছে ব্রাকের সকল পন্যকে বয়কটের ঘোষণা দেওয়া। যেমন সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রথমে চলছে এই ঝড় আস্তে আস্তে সমুদ্র বাংলাদেশ ছড়িয়ে যায় এমনকি বিভিন্ন ধরনের বড় মিডিয়া নজরে আসে। এরপর থেকেই মানুষের উদ্যোগ ঘটে বয়কটের। আসুন আমরা এই বিষয় সম্পর্কেই এখন জানি সরাসরি।

বয়কট বিকাশ সোশ্যাল মিডিয়াতে ঝড় এবং বিকাশ বয়কটের কারণ কি

মূলত ঘটনা ঘটেছে বেশ কয়েকদিন আগে। ব্র্যাকের অন্যতম সুনামধন্য টিচার ছিলেন আসিফ মাহতাব উৎসব। তিনি সপ্তম শ্রেণীর একটি বইতে দেখতে পারেন সমকামীতা নিয়ে একটি লেখা। এরপর তিনি বলেন এই সকল বই দেখে আমাদেরকে অবশ্যই প্রতিবাদ করতে হবে। এজন্য তিনি বইয়ের প্রথম দুই পৃষ্ঠা ছিড়ে ফেলেছেন এবং অন্যকে বলেছেন নিজের অর্থ দিয়ে বই কিনে তারপর ফিরে আবার দোকানদারকে বিক্রি করতে। এটাই বলতে দেখা গিয়েছে তার ভিডিওতে।

এরপর তিনি ফেসবুক পোস্টে জানান তিনি যথারীতি নিয়ম অনুযায়ী ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাস নিয়ে বাসায় ফিরেছিলাম এবং রাতের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ করে জানানো হয় তাকে যেন আর বিশ্ববিদ্যালয় না আসতে হয়। এ কথাটি তিনি ফেসবুকে উল্লেখ করেন এরপর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে দারুন ঝড়ে ওঠে। ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয় প্রচুর প্রশ্নের শিকার হন এবং জনগণ তাদের সকল প্রোডাক্ট বয়কট করতে শুরু করে। এজন্যই বয়কট বিকাশ স্লোগান দিয়ে যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়াতে এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে। এই ছিলো বিকাশ বয়কটের কারণ এবং এর অন্যান্য পদক্ষেপ।

এইরকম আরো সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে হলে অবশ্যই আমাদের পত্রিকা নিয়মিত করবেন। আমাদের পত্রিকায় নিয়মিত সকল ধরনের আপডেট খবর গুলো প্রকাশিত করা হয়ে থাকে সবার আগে।

আরোও পড়ুন:

Jahid Hasan

আমি মোঃ জাহিদ হাসান। পেশায় একজন প্রফেশনাল কন্টেন্ট রাইটার। ফাজার নিউজের শুরু থেকেই আমি এখানে কাজ করে যাচ্ছি সততার সঙ্গে। বাংলাদেশের সব ধরনের নিউজ কাভার করে থাকি, আগামী দিনগুলোতে আপনাদের সামনে সকল খবরগুলো সততা যাচাই করে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version