প্রতি পিস ডিমের দাম ১২ টাকা নির্ধারণ
প্রতি পিস ডিমের দাম ১২ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। যারা এই দাম নিয়ন্ত্রণে রাখবে না দরকার হলে আরো ডিম আমদানি করা হবে এমনটাই জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে। এখন আমরা এই প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিব।
বেশ কয়েক মাস ধরে সম্পূর্ণ অনিয়ন্ত্রিত অবস্থায় ছিল এই ডিমের বাজার। প্রত্যেক হালি ডিমের দাম বিক্রি হয়েছে প্রায় ৬০ টাকার বেশি করে। মোটকথা সারা বাংলাদেশ জুড়ে এর অস্থিরতা বিরাজ করেছিল। ডিম একজন ছোট বাচ্চা থেকে বয়স্ক পর্যন্ত মানুষের পুষ্টিকর খাবার। প্রত্যেক মানুষের এভারেজ প্রত্যেকদিন একটি করে ডিম খাওয়া উচিত।
আমাদের দেশে সেটি সম্ভব হয় না বরং বিভিন্ন খাবারের ঘাটতি পূরণ করতে এই ডিম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে প্রত্যেকদিন প্রায় কয়েক লক্ষ ডিমের প্রয়োজন হয়। যখন এই ডিমের সংকট দেখা দিয়েছিল তখন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে আমদানির আশ্বাস দিয়ে অনেকটা কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আবারো পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে শুরু করেছে।
প্রতি পিস ডিমের দাম ১২ টাকা নির্ধারণ
যখন আবার পুনরায় ডিমের দাম অনিয়ন্ত্রিত অবস্থায় হতে যাচ্ছিল ঠিক তখনই বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে পুনরায় ঘোষণা আসে। প্রতি পিস ডিমের দাম ১২ টাকা করে নির্ধারণ করে দিয়েছে তারা। যদি অনিয়ন্ত্রিত অবস্থায় চলে যায় তাহলে আবার আমদানি করা হবে ডিম।
ইতিমধ্যে চারটি কোম্পানিকে ডিম আমদানির জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই চারটি কোম্পানি ৪ কোটি পর্যন্ত ডিম আমদানি করতে পারবেন। আর ব্যবসায়ীদেরকে কঠোর হুঁশিয়ার দেওয়া হয়েছে যাতে অনিয়ন্ত্রিতভাবে ডিম এর দাম বৃদ্ধি না করা হয়। এজন্যই মূলত প্রতি পিস ডিমের দাম ১২ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
যদি কোথাও ডিমের দাম তুলনামূলকভাবে নির্ধারণ থেকে বেশি রাখা হয় সে ক্ষেত্রে ভোক্তা অধিকার এ জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে জনসাধারণকে। এ বিষয়ে নিজের সচেতন হন এবং অন্যজনকে সচেতন করতে সাহায্য করুন পোস্টটি শেয়ার করে।