প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে নতুন খবর
প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস এ নিয়ে আজকের নতুন আপডেট সম্পর্কে আজকের আমাদের এই প্রতিবেদন। তাই এই প্রতিবেদন পুরো পড়ার চেষ্টা করবেন।
অনেক ভাই ও বোন রয়েছেন চাকরি করতেই হবে কেননা পরিবারের হাল ধরতে হবে তাই সেই চাকরি টা যদি হয় হক হালাল কোন দুর্ণীতি কোন দুই নম্বরি ইত্যাদি ইত্যাদি না option নিয়ে সঠিক নির্বাচনের মাধ্যমে নিয়োগটা যদি হয় তাহলে সেই চাকরির সম্মানিটা ও অনেক বরকতময় হয়ে থাকে আমার এই ছোট্ট mind এর মতানুযায়ী। তবে এই যে গত ৭ ই ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছিল প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা প্রথম ধাপের কিন্তু দুঃখের বিষয় এই পরীক্ষাও চলছিল দুর্ণীতি প্রশ্নপত্র ফাঁস।
প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতি ও প্রশ্নপত্র ফাঁস। আমরা যারা অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করেছি অনেকেই অনেক কিছু ত্যাগ করে পরীক্ষার preparation নিয়েছেন কিন্তু আবার দেখা যাচ্ছে অনেক পরীক্ষার প্রস্তুতি না নিয়ে ৭৫ টা এমসিকিউ সঠিক ভাবে দিয়ে দিছে আর যারা সঠিক প্রস্তুতি নিয়ে গিয়েছিল তারা সঠিক ভাবে ৬০ টা এর মত এমসিকিউ দিয়েছে এবং দেখা গেছে অনেক ডিভাইস এবং ব্লুটুথ পাওয়া গেছে এমনকি পুলিশ তাদেরকে ধরছে এটা ই আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা হবে এটা কল্পনাতীত। একটা চাকরি একটা ভাইয়ের স্বপ্ন কেননা অনেকেই গরীব ঘরের সন্তান অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছেন এবং সম্পূর্ন করেছেন কিন্তু চাকরির পরীক্ষায় গিয়ে সঠিক বিচার পাচ্ছেন না।
প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
গত শুক্রবার ৭ ই ডিসেম্বর প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা প্রথম ধাপের হয়েছিল সেটার প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা তবে একটি বিষয় হচ্ছে আমরা এত উন্নতির দিকে যাচ্ছি এত ডিজিটাল বাংলাদেশ তবে কেন একজন পরীক্ষার্থী দুর্ণীতি করার সুযোগ পাবে কেন তারা ডিভাইস নিয়ে পরীক্ষার হলে ঢুকবে কেন হলো তাদের এই মানসিকতা প্রথমে সেটা যাচাই বাছাই করে বের করতে হবে।
কেন হলো প্রশ্নপত্র ফাঁস?
শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি কোন দেশ উন্নতির শিখরে অবস্থান করতে পারবেনা কিন্তু এত দুঃখের বিষয় কেন এই মহান শিক্ষা খাত নিয়ে চলবে জল্পনা কল্পনা। দেশের সকল চাকরির পরীক্ষার্থীরা শিক্ষা অধিদপ্তর কে দায়ী করছে। কিন্তু দেখা যায় হচ্ছে তার উল্টোটা বরং প্রশ্ন ফাঁস কইরা প্রথমে করেছে সেটা তল্লাশি করতে হবে পরীক্ষার্থীদের উপর দোষ দিলে হবে না বরং দেখতে হবে একজন সাধারণ পরীক্ষার্থীর হাতে পরীক্ষার আগে প্রশ্ন কীভাবে আসলো সেটা যাচাই করা প্রধান কাজ।
পাপীকে নয় পাপকে ঘৃণা কর এ জগতে এটা আর দেখা হয়না। পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হচ্ছে সারা দোষ পরীক্ষার্থীদের কিন্তু এটা দেখা হচ্ছে না একজন সাধারন পরীক্ষার্থী কিভাবে পরীক্ষার আগে প্রশ্ন পাচ্ছে?
দেশের প্রায় ৮০% পরীক্ষার্থী পড়ালেখার উপর নির্ভরশীল না হয়ে তাদের মাথায় এটাই খেলা করে কিভাবে দুর্ণীতি করা যায় কিভাবে ছয় চার করে চাকরিটা পাওয়া যায়। সুতরাং এই সব এর কারন আমরা নিজেরাই তাই আমাদের নিজেদের কে সুধরাতে হবে তারপর অন্য দের। প্রিয় ভাই ও বোনেরা যদিও দুর্ণীতি করে জীবনে এগিয়ে যাওয়া যায় তবে সেটি ক্ষনিকের জন্য স্থায়ী সুখ সেটাতে মিলে যেটা অনেক কষ্টে অর্জিত হয় তাই এসব দুর্ণীতি প্রশ্নপত্র ফাঁস ইত্যাদি রোখে জীবন কে ও আমাদের সন্তান ও দেশকে আগে রক্ষা করতে হবে।