সরকারি চাকরি ৩৫ বছর আন্দোলন পরিস্থিতি
সরকারি চাকরি ৩৫ বছর আন্দোলন নিয়ে চলছে আলোচনা সমালোচনা সহ নানা ধরনের উত্তেজনা। ইতিমধ্যে কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ এবং লাঠি চার্জ করেছে এই আন্দোলনকারীদের ওপর। কি ঘটতে চলেছে এবং কি করতে পারে এই আন্দোলন নিয়ে।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে চাকরির ক্ষেত্রে অর্থাৎ দেখার সমস্যা। এই সমস্যা বেড়েই চলছে এবং চাকরি পাওয়া সোনার হরিণ হয়ে গেছে। প্রতিবছর যে হারে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করে বেরিয়ে আসে সেই হারে শিক্ষার্থীরা চাকরি পায় না। যেখানে একটি সরকারি চাকরি হচ্ছে সোনার হরিণ সেখানে প্রাইভেট চাকরি পেতেও বেশ দুষ্কর হয়ে যায়।
সরকারি প্রাথমে চাকরি করতে গেলে অবশ্যই আবেদনকারীর বয়স কত হয় ৩০ বছর এবং বিশেষ কোটাদারিদেরকে ৩০ বছর পর্যন্ত। একজন শিক্ষার্থীর গ্রেজুয়েশন শেষ করতে সময় লাগে ২৪ বছর বয়স পর্যন্ত। এদিকে সরকারি চাকরির আবেদনের বয়সসীমা বাকি থাকে মাত্র ৬ বছর।
সরকারি চাকরি ৩৫ বছর আন্দোলন পরিস্থিতি
এই সংক্ষিপ্ত সময়ের ভেতরে একজন শিক্ষার্থীর চাকরি প্রিপারেশন এবং অন্যান্য প্রস্তুতি নেওয়া অনেক কঠিন হয়ে যায়। যেখানে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি প্রস্তুতি ব্যতীত সেখানে চাকরি পাওয়া প্রায় অসম্ভব শিক্ষার্থীদের জন্য। এ জন্য শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি নিয়ে মাঠে নেমেছে যাতে করে এই বয়সসীমা আরো বাড়ানো হয়।
এর আগেও সরকারি চাকরি প্রত্যাশীরা কোটা বাতিল করানোর নিয়ে বেশ আন্দোলন করেছিল। সে আন্দোলনের ব্যর্থ হয়েছিল। কিন্তু এবারের তাদের দাবিটি যৌক্তিক বলে উপস্থাপন করছে সরকারের কাছে। যাতে করে তাদের দাবিটি গ্রহণ করা হয়ে থাকে।
এই সরকারি চাকরি ৩৫ বছর আন্দোলন নিয়ে বেশ আন্দোলন এবং বিভিন্ন ধরনের প্রেস কনফারেন্স করছে প্রার্থীরা। কিন্তু হঠাৎ করেই পুলিশ বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে গ্রেপ্তার করে এবং লাঠিপেটা করে। এতে করে খেতে হয়ে যায় আরো উত্তেজিত হয়ে যায় প্রার্থীরা। কি হবে সেটা এখনো বলা যাচ্ছে না তবে তাদের দাবিটি যৌক্তিক বলে বারবার সরকারের কাছে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছে।
আরো দেখুনঃ জওয়ান মুভি বক্স অফিস কালেকশন
অন্যদিকে আমজনতা সবাই তাদেরকে সমর্থন করছে এমনটা জানা গেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সহযোগিতায়। আর তাদের এখন আরেকটি দাবি যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের বিনা শর্তে মুক্তি দেওয়া। সরকারি চাকরি ৩৫ বছর আন্দোলন সারা আরো অন্যান্য সকল সর্বশেষ খবর গুলো পেতে আমাদের পত্রিকা পূরণ নিয়মিত।
