ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি হারানো শিক্ষক আসিফ মাহতাবের ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে বক্তব্য
বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি হারানো শিক্ষক আসিফ মাহতাব। সপ্তম শ্রেণীর পাঠ্য বই শরীফ থেকে শরিফা হওয়ার গল্প। ” শরীফ থেকে শরিফা হওয়ার গল্পের পাতা ছিঁড়ে ” ট্রান্সজেন্ডার ” নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের খন্ডকলীন শিক্ষক আসিফ মাহতাব। তার এই প্রতিবাদ কি উনার চাকরি হারানোর একমাত্র কারন।
শিক্ষক শব্দটি অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় অত্যন্ত মায়াবী যাদের ছায়াতলে একটা কেন গোটা সমাজের মানুষ গড়ার হাতিয়ার। একটি শিশু জন্মের পর থেকেই সে মানুষ হয়না তাকে মানুষ করে গড়ে তুলতে হয়। আর সেই শিশুকে মানুষের মতো মানুষ করে গড়ে তোলার অন্যতম মাধ্যম শিক্ষক। পোষ্ট টির শুরুতে আবার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক গানের প্রতি অকৃত্রিম শ্রদ্ধা গভীর দোয়া রইল। আসিফ মাহতাব শ্রদ্ধেয় শিক্ষক ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাডজান্ট ফ্যাকাল্টি মেম্বার হিসেবে কাজ করতেন। তবে বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কোন চুক্তির আওতায় নেই।
ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়টি তার অনুষদ ও ছাত্রদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখে তবে একথা এখনো প্রকাশ করেনি কেন আসিফ মাহতাব স্যারকে চাকরিচ্যুত করা হলো কেন তাকে এই সিদ্ধান্ত জানালো তা এখন ও স্পষ্ট হয়নি। জানা যায় গত ১৯ জানুয়ারি রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অফ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে অনুষ্ঠিত সভায় বর্তমান নতুন কারিকুলাম নিয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে শরীফ থেকে শরিফা হওয়ার গল্পের ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের খন্ডকলীন শিক্ষক আসিফ মাহতাব এটাই কি তার চাকরি হারানোর একমাত্র কারন? একজন শিক্ষক একটি জাতির অংশ কেন তাকে এই অবস্থার সম্মুখীন হতে হয় নেই কি কোন মত প্রকাশের স্বাধীনতা। সবশেষে একটাই কামনা আমাদের জাতি গড়ার কারিগররা যেন ভালো থাকেন। যদি কোন ভুল থাকে তাহলে কমেন্টে জানাবেন।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি হারানো শিক্ষক আসিফ মাহতাবের ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে বক্তব্য:
আরোও পড়ুন: সপ্তম শ্রেণীর শরীফ শরীফার গল্পে কি রয়েছে?
আরোও পড়ুন: সপ্তম শ্রেণীর ইতিহাস ও সমাজবিজ্ঞান বই