আজকের এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হচ্ছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ এর জীবনী। অর্থাৎ আসিফ মাহতাব উৎস কে? তার ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে কর্মজীবন পর্যন্ত সকল তথ্যগুলো তুলে ধরা হবে এর প্রতিবেদনে।
সোশ্যাল মিডিয়াতে এখন প্রচুর আলোচনা হচ্ছে বয়কট বিকাশ এবং ব্র্যাক কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট বয়কটের। এ নিয়ে সারাদেশ জুড়ে প্রচুর সমালোচনা স্বীকার হচ্ছে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু কার মাধ্যমে এর যাত্রা শুরু হল আর কিভাবে হলো সেটি এখন আপনাদের সাথে তুলে ধরবো। মূলত ঘটনা ঘটেছে সপ্তম শ্রেণীর বইতে ট্রান্সজেন্ডার একটি কথা দিয়ে। প্রথম দুই পেইজ ফিরে তারপর আবার বিক্রেতাকে তা ফিরিয়ে দিতে এবং পরবর্তী সময়ের জন্য বিক্রি করতে। এই কথাটি বলেছিলেন নিজের অর্থে বই কেনার পরে এই ঘটনাটি করতে। এটি ছিল তার প্রতিবাদ মূলক একটি কথা। এরপর তাকে পরবর্তী সময়ে ব্ল্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে থাকে অবসর দেওয়া হয় অর্থাৎ তাকে শিক্ষকতা পেশা থেকে বিরত রাখে। বিষয়টি ফেসবুকে তিনি শেয়ার করেন এবং তারপর থেকেই প্রচুর সমালোচনার শিকার হয়। কেন্দ্র করেই বেশ কয়েকদিন ধরে প্রচুর আলোচনা হচ্ছে কিন্তু সে কে এবং তার জীবনী সম্পর্কে যাদের আগ্রহ রয়েছে অনেকের আজকে আমরা এ বিষয়ে সম্পর্কে জানব।
আসিফ মাহতাব উৎস কে? ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ এর জীবনী
তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে জানবো এখন আমরা। আর পুরো নাম হচ্ছে আসিফ মাহতাব উৎস। তিনি বর্তমান সময়ে উত্তরাতে বসবাস করেন এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় কর্মরত ছিলেন। তিনি ২০১২ সালে এলেভেল পাস করেন এরপর নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজি বিষয়ে ভর্তি হন। 2023 সালে তিনি অনার্স কোর্স শেষ করেন। এরপর তিনি Master of Science in Analytical Philosophy বিষয়ে ২০১৯ সালে মাস্টার্স করছে ভর্তি হন। এরপর ২০২০ সালে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন এবং Integration of Theism in Hobbes’s State of Nature গবেষণা করেন।
২০১৮ সালে ব্রিটিশ আমেরিকান রিসোর্স সেন্টারে কাজ করা শুরু করেছিলেন তিনি। এরপর তিনি 2019 সালে মাস্টার মাইন্ড স্কুলের যোগদান করেন। এরপর বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় সরকারি প্রভাষক হিসেবে বেশ কয়েকদিন কর্মরত থাকেন। তারপর থেকে তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে শিক্ষকতা করেন। যেখানে তিনি বর্তমান সময় পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ এর জীবনী ছিল আমাদের কাছে সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী।
আরোও পড়ুন: ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে বরখাস্ত করার কারণ
আরোও পড়ুন: সপ্তম শ্রেণীর শরিফ শরিফা হওয়ার গল্প
