যদিও বইমেলার সময়সীমা শেষ হওয়ার কথা ছিল আজ ২৮ ফেব্রুয়ারিতে কিন্তু তা আবার বৃদ্ধি করে করা হয়েছে আগামী দুই মাস পর্যন্ত। আজকের এই প্রতিবেদনের বই মেলা সংক্রান্ত বিস্তারিত সকল বিষয় তুলে ধরা হবে এখন।
বাংলাদেশের প্রতিবছরে একুশে বইমেলার আয়োজন করা হয় ভাষা শহীদদের উপর শ্রদ্ধা রেখে। প্রতিবারের মতো এবারও বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন ধরনের বই। তবে এবার বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে বই মেলাতে। এখানে হিরো আলম, মোস্তাক তিশা, সাবরিনা ও আরো অন্যান্যদেরকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা হয়েছে। বিশেষ করে সবচেয়ে বেশি আলোচনা এসেছে টিপু সুলতান নামের একজন লোক। আজকের এই প্রতিবেদনা সেই প্রসঙ্গ নিয়ে বেশি আলোচনা করব না আলোচনা করব বইমেলা সংক্রান্ত আয়োজন নিয়ে।
২ দিন বৃদ্ধি করা হয়েছে বইমেলার সময়সীমা
প্রতিবছর বইমেলা অনুষ্ঠিত হয় পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে শেষ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এবারে বৃষ্টির কারণে অনেক বই বিক্রেতা এবং প্রকাশকরা বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ছাড়াও মেলার ইনস্টল বরাদ্দের ক্ষেত্রে অবিলম্বে হওয়ার কারণে প্রথম দিক থেকেই বেশ চাপে রয়েছে তারা। আয়োজক এবং প্রকাশকদের দাবি আরও দুই দিন যেন বাড়ানো হয়ে থাকে। এবারের বইমেলা আয়োজন করা হয়েছিল বাংলা একাডেমীর প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এগারো লাখ বর্গফুট জায়গার মধ্যে।
এখানে অংশগ্রহণ করছে ৬০১ টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। তাদের দাবি নিয়ে বাংলা একাডেমী মহাপরিচালককে চিঠি দেন। চিঠির রিপ্লাই দেই দুই দিন সময়সূচী বৃদ্ধি করা হয়। কেননা এই বইমেলা শেষ হওয়ার কথা ছিল আগামী 29 ফেব্রুয়ারি রোজ বৃহস্পতিবারে। সেটি বৃদ্ধি করে করা হয় পহেলা মার্চ ও দুই মার্চ। আগামী শনিবার পর্যন্ত এই বইমেলার কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলমান থাকবে।
যারা এখনো বইমেলায় অংশগ্রহণ করেনি তাদের সুযোগ রয়েছে আগামী শনিবার পর্যন্ত বইমেলায় অংশগ্রহণ করার জন্য। সুতরাং আপনি যদি বইমেলায় অংশগ্রহণ করেছেন তাহলে ঘুরে আসুন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে।
প্রতিবেদন:লাভ বাজ বাংলা নাটক ২০২৪
