গ্রামীণফোনের সর্বনিম্ন রিচার্জ আপডেট তথ্য
গ্রামীণফোন সর্বনিম্ন রিচার্জ এর আপডেট খবর সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাচ্ছিলেন। আমরা আপনাদের এই আপডেট খবর সম্পর্কে অবগত করব। কারণ তারা তাদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এবং সেই বিষয় সম্পর্কেই পরিপূর্ণ তথ্যগুলো উপস্থাপন করার চেষ্টা করব এখন আমরা।
বাংলাদেশের সকল অপারেটর সিমের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে গ্রামীণফোন যার ব্যবহারকারী বলা হচ্ছে ১০ কোটির অধিক। তবে এই ব্যবহারকারীর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায় তাদের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে। যেমন তারা দুই যুগের অধিক সময় ধরে সর্বনিম্ন রিচার্জ রেখেছিল ১০ টাকা আর অফারের ক্ষেত্রে এর থেকে কম টাকাও রিচার্জ করা সম্ভব হতো। কিন্তু কথা কয়েক সপ্তাহ আগে তারা ঘোষণা দিয়েছিল সর্বনিম্ন রিচার্জ ৩০ টাকা করবে। এর আগে সর্বনিম্ন রিচার্জ ২০ টাকা করে দিয়েছিল। অফারের ক্ষেত্রে এর থেকে কম টাকা রিচার্জ করা সম্ভব হতো। কিন্তু অন্য কোন অপারেটরগুলো এই সিস্টেম করেনি শুধুমাত্র গ্রামীণফোনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ছিল। তবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ এর অধীনে দায়িত্ব থাকা ব্যক্তিরা বলেছেন এ বিষয় নিয়ে কোন নির্দিষ্ট আইন নেই। খুব শীঘ্রই এ বিষয় নিয়ে একটি আলোচনায় আসবে তারা।
গ্রামীণফোনের সর্বনিম্ন রিচার্জ আপডেট তথ্য
ঘোষণা দিয়েছিলেন ১০ জানুয়ারি থেকে এই সর্বনিম্ন রিচার্জ কার্যকরী করা হবে। সাধারণ মানুষের কাছে এটি বিপরীত প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে এবং তারা বয়কট গ্রামীন ফোনের স্লোগান দিয়েছেন। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়াতে এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। বিভিন্ন মোবাইল ব্যবহারকারীদের ফোনে এই এসএমএস আসা শুরু করে। তারপর এই প্রকোপ আরো জোরালো যখন হয় তখন তারা সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। বিশ টাকা রিচার্জ করা সম্ভব হবে কিন্তু সে ক্ষেত্রেও কিছু আইন কানুন দিয়ে দেওয়া হয়েছে। মূলত সেটি হচ্ছে নির্দিষ্ট নিয়ম এবং পলিসি।
২০ টাকা রিচার্জ করা যাবে কিন্তু তার মেয়াদ থাকবে মাত্র ১০ দিন। এ বিষয় নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার শিকার হচ্ছেন তারা। যদি ২০ টাকা করে রিচার্জ করতে হয় সর্বনিম্ন তাহলে মাসে তাকে রিচার্জ করতে হবে ৬০ টাকা যা অন্য ধরনের একটি অনিয়ম। দেশের আর কোন মোবাইল অপারেটর এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি শুধুমাত্র তারাই করেছে।এই বিষয় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে এবং সমালোচনার শিকার হচ্ছে। গ্রামীণফোনের সর্বনিম্ন রিচার্জ আপডেট তথ্য ছিল এটি।
আরো পড়ুন:বর্তমানে ২২ ক্যারেট সোনার দাম