মেয়ের মৃত্যু চাইছেন ফিলিস্তিনের এক বাবা

কতটা কষ্ট আর বেদনার মাঝে থাকলে একজন জন্মদাতা পিতা তার সন্তানের মৃত্যু চান তেমনি এক নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে ফিলিস্তিনে। ফিলিস্তিনের এক বাবা তার মেয়ের মৃত্যু চাইছেন কেন চাইছেন তার বিস্তারিত বিষয় আজকের এই ছোট পোষ্ট টির মধ্যে তুলে ধরলাম।

গাজায় যেদিন থেকে আগ্ৰাসন চলছে সেই দিনই গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন ফিলিস্তিনের এক বাবার মেয়ে কত মেয়ে কত ছেলে কত অবুঝ শিশুর মৃত্যু হয়েছে সেদিন থেকে আজ অবধি তবে এই মেয়েটি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে তার বাবা গাঁজা ইন্দোনেশিয়ার এক হাসপাতালে তাকে ভর্তি করেছেন তবে কষ্টের বিষয় সেখানে তার কোন সেবা হয়নি কোন মেডিসিন তাকে দেওয়া হয়নি কেননা কোন ঔষধ সেখানে নেই পুরো হাসপাতাল ঘেরাও করা ইসরাইলের বাহিনী প্রতিনিয়ত মৃত্যুর আতংকে রোগীরা এবং ফিলিস্তিনিরা তাই এই মেয়েটি কষ্ট করছে অনেক দিন যাবত থেকে এই কষ্ট বাবা হয়ে সহ্য করতে পারছেন না তাই বাবা হয়ে মেয়ের মৃত্যু চাইছেন।

এত কষ্ট থেকে বাবার মনে হয় মেয়ের মৃত্যু ই ভালো তবে সেখান থেকে তাকে আনা হয়েছে। বিশ্ব সংস্থার মতে গাঁজার তিনটি হাসপাতালে ইসরাইলের ঘেরাও রয়েছে তার মধ্যে গাজায় ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল একটি তাই বিশ্ব সংস্থার মতে এই তিনটি হাসপাতালে থেকে রোগী সরানি অনেক ভালো। গাজার হাসপাতালে অনেক রোগী হাসপাতালের করিডোর গুলো ও রোগীদের দ্বারা ভরা তাই এই তিনটি হাসপাতাল থেকে রোগী সরানি অনেক ভালো।

ফিলিস্তিনের এই বাবা তার মেয়ের কষ্ট দেখে মৃত্যু চাইছেন তবে ইন্দোনেশিয়ার এই হাসপাতাল থেকে অন্য এক হাসপাতালে এনে তার মেয়েকে রাখায় সেখানে একটু ঔষধ পাচ্ছে। ইসরাইলের নির্মম এই নিষ্ঠুরতায় অনেক তাজা প্রান চলে যাচ্ছে পৃথিবীর আলো বাতাসে যাদের বড় হওয়ার কথা তারা আজ মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে তাদের এই পৃথিবী আজ অন্ধকার। প্রায় তিন যুগ ধরে চলছে ইসরাইলের আগ্ৰাসন ফিলিস্তিনের গাজায় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি কখন শেষ হবে তাদের এই বর্বরতা কখন জাগবে মুসলিম বিশ্ব কখন স্বাধীন হবে ফিলিস্তিন। এই ছিল আপনাদের জন্য আজকের আপডেট।

Also Read: ইসরাইলি জাহাজ আটকে দিয়েছে হুতি বিদ্রোহীরা

Shaheda Jannat

সাহেদা জান্নাত পেশায় একজন প্রফেশনাল বুক রাইটার। তিনি ফাজার নিউজের সাথে শুরু থেকেই কাজ করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে তিনি এখানে শিক্ষক নিবন্ধন, বিডি জবস এবং শিক্ষাঙ্গনের সব ধরনের নিউজ কাভার করে থাকেন, তিনি সকল নিউজ সততা যাচাই করে ফাজার নিউজে প্রকাশিত করে থাকেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *