আপনি কী পড়েছেন “শরীফ থেকে শরীফার গল্প” দ্রুত জেনে নিন
সপ্তম শ্রেণীর শরীফ থেকে শরীফার গল্প নিয়ে চলছে বাংলাদেশের মধ্যে আলোচনা সমালোচনা, আমাদের অনেকেরই এই শরীফ থেকে শরীফার গল্প এখনো পড়া হয়নি? যদি না পড়ে থাকেন তাহলে দ্রুত পড়ে নিতে নিচে আপনাদের জন্য এই গল্পটি দেওয়া হয়েছে।
আমাদের ছেলে সন্তানদের এই সকল চক্রান্ত থেকে বাঁচানোর জন্য আমাদের জন্য কর্তব্য হলো তারা কি পড়তেছে তাদের বইয়ে কী রয়েছে সব কিছু লক্ষ রাখা না হয় এই সব দিয়ে আপনার ছেলে মেয়েদের ব্রেইন ওয়াশ করতে মুঠোয় সময় প্রয়োজন হবে না, তাই অন্তরের ঈমানকে এই সব তথ্য বিনিময়ে আমরা হারাতে পারি না, তাই আমাদের রিকুয়েস্ট হলো সব সময় এই সব কিছু থেকে ছেলে মেয়েদের বাঁচানোর চেষ্টা করা সব সময়।
শুধু শরীফ থেকে শরীফা হওয়ার গল্পটি জানার জন্য আমরা নিচে তুলে ধরলাম:
মূলত সপ্তম শ্রেণীর বইতে ছিল শরীফ শরীফার গল্প সম্পর্কে। এখানে ট্রান্সজেন্ডার একটি ঘটনাকে তুলে ধরা হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা হয়েছে একজন ছেলে যখন বড় হতে থাকে তখন তাকে মেয়ে হিসেবে মনে করে। মাসের পরিবার থেকে দূরে সরে যায়। এরপর তিনি অন্যদের সাথে বসবাস করেন যারা তার মত চিন্তা ভাবনা করে এবং সেখানে থাকেন। মাঝে মাঝে তার পরিবারের সাথে দেখা করতে আসেন এবং দেখা করতে এসে তার পুরো ঘটনা বলে বন্ধু বান্ধবের কাছে। এখানে উল্লেখ করা হয়ে যায় তার শারীরিক কোন পরিবর্তন না হলেও মানসিক পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে যাকে বলা হয় ট্রান্সজেন্ডার। আর এ বিষয় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন প্লাটফর্মে প্রচুর প্রতিবাদ চলছে।
এই বিষয়টি সপ্তম শ্রেণীর শরীফ শরীফার গল্পে কিভাবে তুলে ধরা হয়েছে নিচে গল্পটি পড়লে কীভাবে ব্রেইন ওয়াশ করা হচ্ছে বিষয়টি ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন।
শরীফ থেকে শরীফার গল্প নিয়ে কথা বলায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি হারালেন: আসিফ মাহতাব
সপ্তম শ্রেণীর শরীফ থেকে শরীফার গল্পের বিরোধীতা করতে গিয়ে আসিফ স্যারের চাকরি যায়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি হারানো এই স্যারের পরিচয় কি? আসিফ মাহতাব স্যারের পরিচয় জেনে নিন?
আরোও পড়ুন এই বিষয় সম্পর্কেঃ
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি হারানো শিক্ষক আসিফ মাহতাবের ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে বক্তব্য