আবারো ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
আবারো ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। ভারত, মায়ানমার সহ বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে এই ঘূর্ণিঝড়। তাই পূর্ববর্তী সময় থেকে সতর্ক দেওয়া হয়েছে। সবাই নিরাপদ স্থানে সরে যেতে পারে।
বছরের সারা সময় বিশেষ করে মে মাস থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা বেশি থাকে। এইতো কয়েকদিন আগে ঘূর্ণিঝড় মিধুলী হয়ে গেল বাংলাদেশে। যার কারণে অনেক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এমনকি অনেকের বাড়ি ঘর হবে গিয়েছে। মূলত এই ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয় সমুদ্র থেকে। এই ঘূর্ণিঝড় একদিনে সৃষ্টি হয় না সৃষ্টি হতে সময় লাগে বেশ কয়েকদিন যার কারণে পূর্ববর্তী থেকে সতর্ক সংকেত পাওয়া যায়। তবে যখন এ প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা ছিল না তখন মানুষের সম্পর্কে অবগত হতে পারে না যার কারণে অনেক শিকার হতো। বর্তমান সময়ে আধুনিক প্রযুক্তির কারণে যখন থেকে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্ট হতে শুরু করে তখন থেকেই জানা যায়। ঠিক তেমনটাই জানা গেছে এবারের ক্ষেত্রেও। আসুন আজকের এই বিষয়টি সম্পর্কে জানি।
ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কার দেখা দিচ্ছে বাংলাদেশের তীরে
বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জেলা এবং ভারতের কিছু রাজ্যগুলোতে বেশ কয়েকদিন যাবত প্রভাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ আগামী ২৭ নভেম্বর থাইল্যান্ডের উপসাগর থেকে বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় প্রফেসর সম্ভাবনা রয়েছে অনেক বেশি। এই ঝড়টি ক্রমশ উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে এগিয়ে আসছে এবং সঞ্চয় করছে। চূড়ান্ত শক্তি বাড়িয়ে 29 নভেম্বর ঘূর্ণিঝড়টি পরিণত হতে পারে বড় আকারে এবং ভারত মায়ানমার বাংলাদেশের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় আবহাওয়ার পূর্বাভাস মূলক তথ্য পরিবেশক স্কাইমেট।
ঘূর্ণিঝড় কখন আঘাত আনতে পারে
এমনকি বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা এই সাইক্লোন নিয়ে বেশ আলোচনা করছে এবং এ নিয়ে গবেষণা করছে। বাংলাদেশে আগামী ২৯ নভেম্বর এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব দেখা দিতে পারে যার কারণে পূর্ববর্তী সতর্ক দেওয়া হয়েছে। যারা সমুদ্র থেকে অবস্থান করেন তাদেরকে নিরাপদ স্থানে সয়েজার অনুরোধ করা হচ্ছে এখন থেকেই। শেখ করা যাচ্ছে আপনারা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ সকল আর্টিকেল এবং খবরগুলো পেতে অবশ্যই আমাদের সঙ্গে থাকবেন।