গত কয়েকদিন আগে চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে গিয়েছে। আর সেটি হচ্ছে জাহাঙ্গীর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণ ঘটনা। এই বিষয়টি কেন্দ্র করে সারা দেশ জুড়ে প্রচুর আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে। তবে এখানে আলোচনার চেয়ে সমালোচনার শিকার বেশি হচ্ছে।
বাংলাদেশের অন্যতম একটি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জাহাঙ্গীর বিশ্ববিদ্যালয়। যেখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করতে আসেন। বাংলাদেশের যতগুলো সাধারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে এটি। শিক্ষার্থীদের এখানে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে এডমিশন নিতে হয় এবং চূড়ান্তভাবে তারা এখানে ভর্তি হতে পারেন। বলা হয়ে থাকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের অন্যতম একটি শিক্ষা বিদ্যাপীঠ। এর আগেও এই কলেজ নিয়ে নানা ধরনের সমালোচনামূলক কথা উঠে এসেছিল। সেইবারের মতো এবারও উঠে গেছে তবে ভয়ঙ্কর একটি ঘটনা। এই প্রতিবেদনে আমরা সেই ঘটনা সম্পর্কে জানব।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ধর্ষণ ঘটনা
সম্প্রীতি সময়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন দম্পতি যান সেখানে। ঐ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী তার স্বামীকে হলে আটকে রাখে। আর তার বহিরাগত বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে স্ত্রীকে বোটানিক্যাল গার্ডেন নিয়ে ধর্ষণ করে। এ খবরটি জানার পর বাকি শিক্ষার্থীরা এর প্রতিবাদ জানাই এবং দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানায়। একই সঙ্গে সকল শিক্ষার্থীসহ বাংলাদেশের নেতাজরা তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
তবে তার সহযোগীদেরকে আটকে রাখা হয়েছে এবং মূল ধর্ষক পলাতক রয়েছেন মুস্তাফিজ। তাকে আটক করার জন্য ইতিমধ্যে সকল প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে এবং দ্রুত গ্রেফতার করা হবে বলে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে এর প্রতিবাদে এবং দ্রুত শাস্তির আওতায় আনার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রতিবাদ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে শিক্ষার্থীরা। এত বড় বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এরকম ঘটনার সত্যিই নেক্কারজনক। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে দারুন সম্মানিত হচ্ছে জাহাঙ্গীর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণ ঘটনা।
মূল আসামিকে গ্রেফতার করার সাথে সাথে আপনাদেরকে আমরা আপডেটের মাধ্যমে জানিয়ে দেবো। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ধর্ষণের ঘটনা সম্পর্কে আরো জানতে হলে অবশ্যই আমাদের পত্রিকার নোটিফিকেশন অন করে রাখুন।