আজকের এই প্রসঙ্গে আমরা হাজির হয়েছি ডাক্তার মুনিয়া সম্পর্কে। কারণ সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে এ বিষয় নিয়ে। চলুন এখন এই প্রতিবেদনে উক্ত ভাইরাল ভিডিও সম্পর্কে জেনে নেই।
সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক এবং ইউটিউব ভিডিও প্ল্যাটফর্ম সহ বিভিন্ন জায়গায় একটা কথাই বর্তমানে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে। আর সেটি হচ্ছে মুনিয়া। যদিও তিনি এর আগে আলোচনায় এসেছিলেন কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তিনি আরো বেশি আলোচনা এসেছেন এবং ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন। এর আগে হঠাৎ বেশ কয়েক মাস আগে তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন পুলিশের হাতে। ঢাবি করা হয়েছিল তিনি একজন বড় ডাক্তার এবং ঢাকা মেডিকেলের মত জায়গায় তিনি ছিলেন। এরপর তিনি ছাড়া পান আবার ইন্টারভিউতে বেশ কিছু প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। এরপর থেকে তিনি আলোচনায় এসেছেন সাম্প্রতিক সময়ে। এখন আমরা তার বিষয়ে সম্পর্কে জেনে নেই।
ভাইরাল ডাক্তার মুনিয়ার ইন্টারভিউ
জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সে দাবি করে সে ভুয়া ডাক্তার না। প্রকৃতপক্ষে সে একজন ডাক্তার। এমনটাই তিনি দাবি করে আসছিলেন। এরপর তাকে একটি টিভিতে ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। সেখানে উপস্থিতিকে তাকে বেশ কয়েকটি প্রশ্ন করে কোনটির উত্তর সঠিকভাবে তিনি দিতে পারেননি। একবার বলেছেন ডাক্তার আবার বলেছেন তিনি ডাক্তার না। মানে তার পড়াশোনা এখনো শেষ হয়নি। আর তিনি বলেন তিনি ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ থেকে পড়াশোনা করেছেন। তাকে বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর জিজ্ঞাসা করা হয় কিন্তু সেগুলোর উত্তর দিতে পারেনি। যেমন ICU, OT, CCU এবং অন্যান্য প্রশ্ন করা হয়। কিন্তু কোন প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারে নি।
শুধু তাই নয় এই ইন্টারভিউ প্রকাশের পর তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদান করে। আর সেই ভিডিওটি প্রকাশ পাওয়ার পর আপনার কল রেকর্ড প্রকাশ পাওয়ার পর তিনি আরো চাপের মুখে পড়ে মুনিয়া। প্রথম টিভি চ্যানেলের ইন্টারভিউ এর পর তারপর বেশ কয়েকটি টিভি চ্যানেলে তিনি বলেন যে তিনি প্রকৃতপক্ষে একজন ডাক্তার। সেখানে তাকে প্রশ্ন করা হলে কয়েকটি উত্তর দিতে পারলেও বাকিগুলোর উত্তর দিতে পারেনি। এভাবেই বারবার আটকে গিয়েছেন তিনি। অবশেষে প্রমাণ হয়েছে তিনি অর্থাৎ ডাক্তার মুনিয়া প্রকৃতপক্ষে কোন ডাক্তার নয়। আর তিনি কোন ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ থেকেও পড়াশোনা করেননি।
অন্যান্য- শাকিব খানের নতুন মুভি
