এই প্রতিবেদনে আজকে আমরা জানবো গ্রীষ্মকালীন ফল কি কি সে বিষয়ে সম্পর্কে। Summer Fruits In BD বিষয়টি নিয়ে শেষ পর্যন্ত আলোচনা করা হচ্ছে আজকের এই আর্টিকেল।
বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। ছয়টারই তো থাকতেও প্রধানত দুটি ঋতু বাংলাদেশে প্রাধান্য পেয়ে থাকে। প্রথমটি হচ্ছে গ্রীষ্ম তারপরে হচ্ছে বর্ষা এবং শীত। গ্রীষ্ম সবচেয়ে বেশি প্রভাব দেখা দেয়। দেখা যায় বছরে ১২ মাসের মধ্যে চার মাসের অধিক সময় পর্যন্ত গরম থাকে। গ্রীষ্মকাল চারদিকে আবহাওয়া থাকে বেশ উত্তাপ। যেমন বর্তমান সময়ে সারা বাংলাদেশের জন্য প্রায় 40° সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা হয়ে যাচ্ছে। শিশু এবং বয়স্কদের জন্য অবশ্যই এটি ক্ষতিকর দিক। অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগছে। এর জন্য বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। বর্তমানেও তা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই গরমের মধ্যে আরেকটা মজার বিষয় হচ্ছে গ্রীষ্ম ফলগুলো। যেমন এই সময় বিভিন্ন ফল পাওয়া যায় যা অত্যন্ত সুস্বাদু এবং মধুর। বিশেষ করে যারা গ্রামে বসবাস করে তাদের জন্য তাকে অত্যন্ত আনন্দের সময়। গাছ থেকে সরাসরি ফল পেরে খাওয়ার মজাই অন্যরকম।
গ্রীষ্মকালীন ফল কি কি
এই গরমকালে অনেক রকমের ফল পাওয়া যায়। সাধারণ ফল থেকে রসালো ফল পর্যন্ত সকল কিছু পাওয়া সম্ভব। বলা হয়ে থাকে বাংলাদেশের ফলের সিজনের মূল সময় হচ্ছে এই গরমকাল। আসুন এই সময়কালের ফলে তালিকা গুলো দেখে নেই। এ সময় পাওয়া যায় বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল এবং ফলের রাজা আম। চারদিকে এ সকল ফলের আবাসে মন মুগ্ধ হয়ে যাবে আপনার।
- আম
- জাম
- কাঁঠাল
- লিচু
- তরমুজ
- আনারস
- জলপাই
- বাঙ্গি
- লটকন
- বাদামি
- বেল
- তাল
- জামরুল এবং ইত্যাদি।
এ সকল ফল ছাড়াও আরো নাম না জানা অনেক ফল পাওয়া যায় এই সিজনে। আপনারা এই প্রতিবেদনে দেখলেন গ্রীষ্মকালীন ফল কি কি সে বিষয়ে সম্পর্কে। তবে এই ফলগুলো খাওয়ার বিষয়ে ২০ সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন কাঁঠাল অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শরীরের ভেতরে বেশি তাপ উৎপন্ন সৃষ্ট হয়। তাই এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করে খেতে হবে। অর্থাৎ লিমিটেশন বজায় রেখে খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
অন্যান্য প্রতিবেদন: আজকের আবহাওয়ার খবর ২৫ফেব্রুয়ারি
