আইপিএস কেনার পূর্বে যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে

এখন আমরা জানবো আইপিএস কেনার পূর্বে যে বিষয়গুলো লক্ষ রাখতে হয় সে বিষয়গুলো সম্পর্কে। কারণ আইপিএস কেনার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে তাই কয়েক গুণ। তাই অনেকেই জানতে চাচ্ছেন এই বিষয় সম্পর্কে।

এই গরমে যারা নিজেদেরকে শীতল রাখতে চায় এবং লোডশেডিং এর ব্যাকআপ রাখতে চায় তাদের জন্য প্রয়োজন আইপিএস। কিন্তু এটি কেনার পূর্বে কি কি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয় সেটির অনেকেরই জানা নেই। যদি জানা না থাকে তাহলে সে জিনিসটা কিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্বস্তি পাবেন না। তাদের জন্যই আজকের আমাদের এই প্রতিবেদনটি গুরুত্বপূর্ণ। একটি আইপিএস মেশিন কেনার পড়বে কি কি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয় সে বিষয় সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পাবেন। কারণ কেনার পূর্বে অবশ্যই আপনার এই বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে এবং দেখে নিতে হবে।

আইপিএস কেনার পূর্বে যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে

ওয়াট ক্ষমতা

আইপিএস কেনার পূর্বে প্রথমে যে বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্ব দিতে হবে সেটি হচ্ছে এটি কত ওয়াট পর্যন্ত আউটপুট দেবে সে বিষয় সম্পর্কে। আর এটি নির্ধারণ করতে হবে আপনি কত ওয়াট পর্যন্ত ব্যবহার করবেন তা। ধরেন আপনার ব্যবহার হবে ৬০০ ওয়াট পর্যন্ত লোড। তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে কমপক্ষে ৭শ ওয়াট এর আইপিএস নিতে হবে। অর্থাৎ এটি সবচেয়ে বেশি লক্ষণীয় বিষয়।

অটোমেটিক

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটি লক্ষ্য রাখতে হবে এই মেশিনটি অটোমেটিক কিনা। অর্থাৎ কারেন্ট আসলে অটোমেটিক আইপিএসটি বন্ধ হবে এবং বৈদ্যুতিক লাইন চালু হবে। আবার কারেন্ট চলে গেলে অটোমেটিক অন হয়ে যাবে এরকম। এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। বর্তমান সময়ে এই ধরনের মেশিনের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে প্রচুর পরিমাণে। যতদিন যাচ্ছে তত এগুলো ডিমান্ড আরো বাড়ছে। যদি আপনি অটোমেটিক মেশিন করে নিতে চান তাহলে এই বিষয়টি লক্ষ্য রাখবেন অবশ্যই।

ইনপুট এবং আপলোড কোয়ালিটি

যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে সেটি হচ্ছে এর মাধ্যমে যেন ব্যাটারি চার্জ হয় এবং আউটপুট পাওয়া যায়। তাহলে চার্জারের টাকা বেঁচে যাবে এবং অন্যান্য কনফিগারেশনও ভালো পাওয়া যাবে এখান থেকে। অর্থাৎ সাশ্রয়ী হবে অনেক বেশি।

ব্যাটারি কোয়ালিটি

যদিও এটি আইপিএস এর বাইরে ধরা হয়। তবে আইপিএস কেনার পূর্বে যে বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখতে হয় তার মধ্যে অন্যতম এটি। আপনি যত এম্পিয়ার এবং ভোল্ট এর ব্যাটারি ব্যবহার করবেন তত বেশি পারফরম্যান্স পাবেন। তাই এ বিষয়টি অবশ্যই ধারণা থাকতে হবে।

আরো অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দাম এবং স্পেসিফিকেশন গুলো জানতে হলে ফাজার পত্রিকা পড়ুন। এখানে তুলে ধরা হয়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্যের আপডেট এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো।


অনেকে জানতে চাচ্ছেন সোলার বা ডিসি ফ্যান কি এবং কিভাবে কাজ করে থাকে সে বিষয় সম্পর্কে। অর্থাৎ আজকের এই প্রতিবেদনে একজন পাঠক জানতে পারবেন ‌Solar fan and DC Fan সম্পর্কে সকল তথ্যগুলো।

গ্রাম অঞ্চল থেকে শুরু করে শহর অঞ্চল পর্যন্ত সব জায়গায় এখন সোলার ব্যবহার করা হচ্ছে। মূলত বৈদ্যুতিক চাহিদা পূরণের জন্য এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। মোট কথা হচ্ছে এটি সম্পূর্ণ একটি পরিবেশবান্ধব। অর্থাৎ এখানে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় সেটি হচ্ছে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়। প্রকৃতির কোন ক্ষতি হয় না এমনটাই। বর্তমানে এ সোলারগুলোতে ব্যবহার করা হয় এক ধরনের ব্যাটারি। আর এই ব্যাটারির মাধ্যমে চালানো হয় ফ্যান। মূলত সোলার ফ্যান এবং ডিসি ফ্যান একই। কিন্তু এর ব্যবহার সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। যার কারণে দ্বিধা দ্বন্দ্বে পড়ে থাকেন অনেকে। যাদের এই বিষয়টি জানা নেই তাদের জন্য আমাদের এই প্রতিবেদন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এখান থেকেই তারা জানতে পারবেন এটি ব্যবহার করার নিয়ম এবং এটি কি বিষয় সে সম্পর্কে।

সোলার বা ডিসি ফ্যান কি এবং ব্যবহারের নিয়ম

আমরা বাসা বাড়িতে সরাসরি যে কারেন্ট ব্যবহার করি সেটা হচ্ছে অল্টারনেটিভ কারেন্ট। মূলত বিদ্যুৎ দুই প্রকার একটি হচ্ছে অল্টারনেটিভ আরেকটি হচ্ছে ডাইরেক্ট। আর ব্যাটারির মাধ্যমে যেটি ব্যবহার করা হয় সেটি হচ্ছে ডাইরেক্ট কারেন্ট। সংক্ষিপ্ত যাকে বলা হয় ডিসি কারেন্ট। যখন একজন ব্যক্তি সোলার ব্যবহার করে তখন তাকে অবশ্যই ব্যবহার করতে হয় একটি ব্যাটারি। আর এই ব্যাটারী থেকে যে বিদ্যুৎ আসে সেটি হচ্ছে ডিসি কারেন্ট। অর্থাৎ ডাইরেক্ট কারেন্ট। কারেন্ট দুই প্রকার হওয়ার কারণে এই দুই মাধ্যমে ব্যবহারের ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতিও আলাদা। আর ফ্যানের দিক থেকে সেটিও আলাদা।

মার্কেটে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সোলার ফ্যান বা ডিসি ফ্যান পাওয়া যায়। সোলার ফ্যান এবং ডিসি ফ্যান সাধারণত একই ধরনের হয়ে থাকে। এগুলো ব্যাটারির সাথে লাগিয়ে সরাসরি চালানো সম্ভব হয়। এগুলো সাধারণত ৬ ভোল্ট ১২ ভোল্ট এবং ২৪ ভোল্টের হয়ে থাকে। ব্যাটারি অনুসারে অর্থাৎ battery volt অনুসারে এই ফ্যানগুলো কিনতে হয়। এজন্য আপনার ব্যাটারি অনুসারে এ ফ্যানগুলো কিনবেন। আর কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবেন সেটি সোলার বা ডিসি ফ্যান কিনা। বাজারে ৬ ইঞ্চি থেকে শুরু করে ১৮ ইঞ্চি অথবা ২৪ ইঞ্চি পর্যন্ত ডিসি ফ্যান রয়েছে। আপনারা চাহিদা মাফিক এই ফ্যানগুলো ক্রয় করতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইটে এই ধরনের ফ্যান নিয়ে বিভিন্ন তথ্য দেওয়া রয়েছে এবং দাম সম্পর্কে আইডিয়া দেওয়া হয়েছে। যারা দেখতে আগ্রহী তারা নিচের লিংকে প্রবেশ করুন।

অন্যান্য- ভিশন চার্জার ফ্যান দাম ১৪ ইঞ্চি

Jahid Hasan

আমি মোঃ জাহিদ হাসান। পেশায় একজন প্রফেশনাল কন্টেন্ট রাইটার। ফাজার নিউজের শুরু থেকেই আমি এখানে কাজ করে যাচ্ছি সততার সঙ্গে। বাংলাদেশের সব ধরনের নিউজ কাভার করে থাকি, আগামী দিনগুলোতে আপনাদের সামনে সকল খবরগুলো সততা যাচাই করে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *