আইপিএস তৈরি করতে কত টাকা খরচ হয়?
বর্তমানে বাজারে আইপিএস এর চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। আইপিএস এর দাম কত এ বিষয়টি জানার জন্য সবাই আগ্রহ প্রকাশ করছে। এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হবে আইপিএস কি এবং এর দাম সহ বিভিন্ন ধরনের বিষয়গুলো।
ব্যক্তিগত হোক বা ব্যবসার কাজে হোক আইপিএস ব্যবহার করে থাকে সারা বাংলাদেশের মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে। মূলত লোডশেডিং এর সমস্যা এড়াতেই এই পদ্ধতি বেশি ব্যবহার করা থেকে একজন ব্যক্তি অথবা ব্যবসায়ী। একজন ব্যক্তি যখন লোডশেডিং এর চরম ভোগান্তিতে পড়ে তখন তার কাজ সম্পন্ন করার জন্য আইপিএস ব্যবহার করে থাকে। অর্থাৎ বিদ্যুতের ঘাটতি পূরণের জন্য নিজের সমস্ত কাজ সঠিকভাবে করতেই এটি ব্যবহার করেন। কিন্তু অনেকে আছে যারা এটা কিনতে চান অথবা ব্যবহার করতে চান এর দাম সম্পর্কে জানেনা যার কারণে তারা নিতে পারছেন না। প্রতিবেদনে এখন আপনাদের সামনে এ বিষয়টি সম্পর্কে তুলে ধরব বিস্তারিত সকল তথ্য।
আইপিএস তৈরি করতে কত টাকা খরচ হয়?
মাত্র একটি আইপিএস মেশিন কিনলেন শেষ হয় না বরঞ্চ এর সঙ্গে আরও অন্যান্য প্রয়োজনে জিনিসপত্র কিনতে হয়। সাধারণত একটি আইপিএস এর মেশিনের দাম হয়ে থাকে আট হাজার টাকা থেকে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত। এটি নির্ভর করে কত আধুনিক প্রযুক্তির এবং ফিচার যুক্ত পিএস মেশিন ব্যবহার করবেন সেটি। যত শক্তিশালী হবে ঠিক ততই বৃদ্ধি পাবে দামের ক্ষেত্রে।
আইপিএস মেশিনের সাথে অবশ্যই থাকতে হবে একটি শক্তিশালী ব্যাটারি। পাউডার ব্যাটারি অথবা পানি ব্যাটারি যে কোনটাই ব্যবহার করতে পারবেন। ১২ ভোল্ট ১২০ এম্পিয়ার পাউডার ব্যাটারির দাম হয়ে থাকে ৬ হাজার টাকা। অন্যদিকে যদি একই কনফিগারেশন দিতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে দাম পড়বে বারো হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন কোম্পানির অনুসারে। এগুলো ব্যতীত আইপিএস তৈরি করতে আরো অন্যান্য বিষয়বস্তুর প্রয়োজন হবে তাতে আনুষাঙ্গিক মিলে পড়বে প্রায় আরো ৫ হাজার টাকা।
অর্থাৎ একটি আইপিএস তৈরি করতে গেলে অবশ্যই বিশ হাজার থেকে প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত লেগে যাবে। এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি কত শক্তিশালী ব্যাকআপ নিতে চাচ্ছেন তার উপর।
অন্যান্য প্রতিবেদন: ১২ ভোল্ট ১২০ এম্পিয়ার ব্যাটারি